শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহী রেলওয়ে হাসপাতালের নানা ‘অনিয়মের’ তদন্ত চলছে

রাজশাহী রেলওয়ে হাসপাতালের নানা ‘অনিয়মের’ তদন্ত চলছে

রাজশাহী রেলওয়ে হাসপাতালের নানা ‘অনিয়মের’ তদন্ত চলছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহীতে রেলওয়ে হাসপাতালের নানা ‘অনিয়মের’ তদন্ত শুরু হয়েছে। ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত শেষে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপকের (জিএম) কাছে প্রতিবেদন জমা দেয়ার কথা।

গত ১২ আগস্ট পশ্চিমাঞ্চল রেলের অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক অজয় কুমার পোদ্দারকে প্রধান করে তিন সদস্যের এই কমিটি গঠন করে কর্তৃপক্ষ। এরইমধ্যে তদন্তকাজ শুরু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন কমিটির প্রধান।

এ বিষয়ে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক মিহির কান্তি গুহ জানান, সম্প্রতি হাসপাতালে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। সার্বিক বিষয় তদারকির জন্য তদন্ত কমিটিকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, রেলওয়ে হাসপাতালে এখন সরকারি টাকা লুটের প্রতিযোগিতা চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নিয়ম-কানুনের কোনো তোয়াক্কা করেন না এখানকার কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। হাসপাতালে রীতিমতো দপ্তর সাজিয়ে কেরানীর কাজ করেন সুইপারদের সর্দার। হাসপাতাল রোগীশুন্য থাকলেও নানাখাতে খরচ দেখিয়ে লোপাট হয় টাকা। অথচ খাতা কলমে পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল এটি।

হাসপাতালে জরুরি রোগীদের জন্য আছে ইনডোরে ভর্তির ব্যবস্থা। আর নিয়মিত বিভাগ হিসেবে আউটডোর। দ্বিতীয় তলার অপারেশন থিয়েটারটি কবে থেকে সীলগালা তা বলতেও পারেন না বর্তমান কর্মকর্তারা। দীর্ঘদিন ধরে তালা ঝুলছে এক্সরে রুমেও। কর্মস্থলে বিভিন্ন দুর্ঘটনায় আহত কর্মচারীরা বিপাকে পড়েন বেশি।

গেল ফেব্রুয়ারি মাসে রোগী ভর্তি হয়েছিলেন মাত্র আটজন। অথচ ওই মাসেই আউট ডোর থেকে ফ্রিতে ওষুধ নিয়ে গেছেন এক হাজারেরও বেশি রোগী। অভিযোগ আছে, সরকারি ওষুধের বেশির ভাগ লোপাট হয়ে যায় নানাভাবে। নিম্নমানের ওষুধ এবং চিকিৎসামগ্রী বেশি দাম দিয়ে কেনা হয়।

মতিহার বার্তা ডট কম-২১-০৮-২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply